West Bengal Public Health Engineering Department: পাবলিক হেলথ ইঞ্জিনিয়ারিং অর্থাৎ জন স্বাস্থ্য হলো সমাজ সংগঠন সরকারি এবং বেসরকারি ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর মিলিত চেষ্টা, এবং তথ্য পছন্দের মাধ্যমে রোগ প্রতিরোধ জীবনকাল বৃদ্ধি ও মানব স্বাস্থ্যের উন্নয়নের বিজ্ঞান ও কলা কে বোঝায়।
জনগণের স্বাস্থ্য ও তার ঝুঁকির দিক গুলি বিশ্লেষণ করা জনস্বাস্থ্যের মূল উদ্দেশ্য জনস্বাস্থ্যের বহু বিষয় মিলিতভাবে আছে।
Public Health Engineering Department:
নিয়মিত সময়ে জনসাস্থ আমাদের দেশের স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থার একটি বড় অংশ। জনস্বাস্থ্যের মধ্যে রয়েছে আপনার ডাক্তার, যিনি আপনার জীবনের সুস্থতার প্রচার করার চেষ্টা করেন, আপনাকে অসুস্থ হতে পারে এমন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্যাবলি বিকাশের হাত থেকে বাঁচিয়ে যে গবেষকরা বৈজ্ঞানিক গবেষণা করেন কন্ডাক্ট, আপনার সন্তানের স্কুল নার্স স্বাস্থ্য পরিদর্শক এবং সম্প্রদায়ের তামাকের ব্যবহার বা ডায়াবেটিসের ঝুঁকি সম্পর্কে শিক্ষিতদের পক্ষে পরামর্শ দেওয়া এগুলি জনস্বাস্থ্যের উদাহরণ।
জনসাস্থ আকর্ষণীয় কারণ এটি পৃথক স্বাস্থ্য প্রয়োজন এবং সম্প্রদায়গত স্বাস্থ্য প্রয়োজনের মধ্যে একটি ইউনিয়ন। তাছাড়া মূলত যোগাযোগের রোগে আক্রান্ত রোগীর আরো পরিচিতি দূর করার উপায় হিসেবে যে পরিচিতিগুলি হয়েছে তা নির্ধারণ করে এন আই ডি ও এইচ এর ব্যুরো যক্ষ্মা নিয়ন্ত্রণে অংশ।
সাধারণত জনস্বাস্থ্য কর্মী রা শৈশবকালীন টিকা থেকে উদ্বেগের বিস্তৃত ক্ষেত্রকে কভার করেন। অঞ্চল এবং সতর্কতার পক্ষে কথা বলা হয় সরাসরি সম্প্রদায়ের সাথে জড়িত বা জনগণকে রক্ষার জন্য আইনের পক্ষে কথা বলছে, কিন্তু যখন রোগের প্রাদুর্ভাব ঘটে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত তত্ত্বের জন্য বিশ্বস্ত হিসেবে আমরা এই আধিকারিকদের দিকে ফিরতে, জনস্বাস্থ্যের ভূমিকা আরো বড় হয় ও সংক্রামক রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের পাশাপাশি আমাদের সুস্থ ও সুরক্ষিত রাখতে এই দপ্তরের মানুষজন পটভূমিতে কাজ চালিয়ে যায়।
-
যে কোন লোনের জন্য আবেদন করুন অনলাইনে 👇
₹ হোম লোন • ₹ পার্সোনাল লোন • ₹ বাইক লোন • ₹ কার লোন • ₹ বিজনেস লোন • ₹ শিক্ষা লোন -
পশ্চিমবঙ্গের জমি সংক্রান্ত আইন ও সম্পত্তি ভাগাভাগি আইন জেনে নিন
-
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীণ নামের তালিকা, নতুন তালিকায় নিজের নাম দেখুন
-
-
-
-
জমি কেনার জন্য লোন কিভাবে পাবেন আর কি কি করতে হবে, সবকিছু জেনে নিন
-
পশ্চিমবঙ্গ ভূমি আইন ও ভুমির তথ্য অনলাইনে জেনে নিন বাড়িতে বসে
Public Health Engineering Department এর কাজ:
বিগত ২০১১ সাল থেকে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের জনসাস্থ কারিগরি বিভাগ বাংলার গ্রামীণ জনসাধারণের জন্য বিশুদ্ধ পানীয় জল সরবরাহ ক্ষেত্রে পরিবর্তন এনেছে।
বর্তমান সরকারের প্রথম গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ হলো স্বল্পমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা ভিশন ২০২০ ডকুমেন্ট তৈরি স্বল্পমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা ১৯৫ কোটি এবং ২১, ১২৫ কোটি টাকা ধার্য করা হয়েছে।
এই সরকার এই প্রথম জঙ্গলমহল অঞ্চলের পুরুলিয়া, বাঁকুড়া ও পশ্চিম মেদিনীপুর জনগণের প্রতি বিশেষ মনোযোগ দানের নিদর্শন দিয়েছে। পঞ্চাশটি ভূগর্ভস্থ জল বাহিত জল সরবরাহ প্রকল্প বরাদ্দ করেছে, যার আনুমানিক ব্যয় ১০০ ৪১.৭০ কোটি টাকা এবং উপকৃত হবে ৩.১৪ লক্ষ মানুষ।
এছাড়া নিউটাউন, কলকাতা নব দিগন্ত, বিধান নগর, দক্ষিণ দমদম পৌরসভা এবং উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় আর্সেনিক প্রভাবিত হাড়োয়ার গ্রামাঞ্চল ও রাজারহাট এলাকার সমূহের দীর্ঘদিনের অপরিশোধিত জলের সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে আনুমানিক ৩৪৮ কোটি ৩৭ লক্ষ টাকার একটি জল সরবরাহ প্রকল্প গৃহীত হয়েছে।
আবার গ্রাম বাংলার ঘরে ঘরে জল বাহিত জল সরবরাহ করার জন্য নতুন এবং পুরনো জল সরবরাহ প্রকল্প ব্যবহার করা হচ্ছে।
এই বিভাগ নবীকরণ যোগ্য শক্তির উৎস গুলির ব্যবহারের উপর গুরুত্ব দিচ্ছে। এই উদ্দেশ্যে উত্তর ২৪ পরগনার হিঙ্গলগঞ্জ ব্লক, শ্রীধর কাটি এবং সুন্দরবন দ্বীপের কামাখ্যাগুড়ি ৬৩ কোটি ৫৩ লাখ টাকা আনুমানিক ব্যয় দুটি সৌরশক্তিচালিত জল সরবরাহ প্রকল্পের প্রযুক্তিগত অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
খরা, বন্যার মত আপৎকালীন অবস্থা মোকাবিলার লক্ষ্যে ও মেলা ইত্যাদি সমাবেশ জনসমাবেশ নিরাপদ পানীয় জলের সংস্থান করতে জনসাস্থ কারিগরি বিভাগ পানীয় জল বোতলজাত করার জন্য একটি কারখানা স্থাপন করেছে ইতিমধ্যেই, এগুলি হবে যথাক্রমে দক্ষিণ ২৪ পরগনা শিলিগুড়ি কোচবিহার মালদা মুর্শিদাবাদ পূর্বস্থলী হরিণঘাটা ও ব্যারাকপুরে।
এছাড়াও রয়েছে শৌচাগারের ব্যবস্থা, রাজ্যের পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন বিভাগ এবং জনসাস্থ কারিগরি বিভাগের যৌথ প্রয়াসে রাজ্যজুড়ে এই বিপুল প্রচার চালানো হচ্ছে জনসাধারণের সচেতনতার উদ্দেশ্যে।
রাজ্যসভা জলের অঞ্চলগুলির জনসাধারণকে সুপ্রিয় জল পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে এই বিভাগ দীঘায় ১৫ MLD দিয়ে ক্ষমতা বিশিষ্ট লবণাক্ত নাশক কারখানা স্থাপনের করেছে এর ফলে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার রামনগর ১ ও ২ ব্লকের ১৫৬ লক্ষ মানুষকে এই প্রকল্পের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে।
Public Health Engineering Department এর ওয়েবসাইট:
এই ডিপার্টমেন্টের ওয়েবসাইটটি হল: www.wbphed.gov.in এই ওয়েবসাইটের মধ্যে দিয়ে জন স্বাস্থ্য বিষয়ক দপ্তর এর কার্যকারিতা সম্পর্কে জানা যায়।
Public Health Engineering Department এর ওয়েবসাইটের কাজ:
কোন জেলায় জনস্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য কি কি পদক্ষেপ নেয়া হল, তা এই দপ্তরের www.wbphed.gov.in এই ওয়েবসাইটের মধ্যে দিয়ে বিভিন্ন রকমের তথ্য আপনি জানতে পারবেন।
জনসাধারণের সুস্বাস্থ্যের কথা ভেবেই এই দপ্তর বিশুদ্ধ পানীয় জল থেকে চিকিৎসা সুবিধা এমনকি বর্তমানে করোনা পরিস্থিতিতে সকলকে টিকাকরণ করানোর মত কাজ এই দপ্তর দ্বারা পরিচালিত হয়। সুস্বাস্থ্য হলো সবচেয়ে বড় সম্পদ, সেই কারণে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকার রাজ্যের অধিবাসীদের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে সর্বদা স্বাস্থ্য সচেতনতা মূলক বার্তা দিয়ে আসছে।
এমনকি শৌচালয় ব্যবহার করা, চারিদিকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে গেলে যে কর্তব্য ও দায়িত্ব গুলো পালন করা প্রয়োজন সে বিষয়ে সর্বদা সচেতন করে আসছে।
সারাদেশের মডেল হিসাব রাজ্যে পিপিপি মরে ৮২ টি ন্যায্য মূল্যের ওষুধের দোকান চালু হয়েছে এর মাধ্যমে বিভিন্ন ওষুধের ক্ষেত্রে ৪৮ শতাংশ থেকে ৭২ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় পাওয়া যাচ্ছে।
এছাড়া ন্যায্যমূল্যে ডায়াগনস্টিক সেন্টার রাজ্যজুড়ে ন্যায্যমূল্যের ডায়াগনস্টিক সেন্টার চালু করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যের সাথে হাসপাতালে ন্যায্যমূল্যে ডায়াগনস্টিক সেন্টার চালু করা হয়ে গেছে।
আরও ৪০ টি সরকারি হাসপাতালে ন্যায্যমূল্যের ডায়াগনস্টিক সেন্টার চালু হচ্ছে। এই ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলিতে ডায়ালিসিস, সিটি স্ক্যান, এমআরআই, ইত্যাদি বাজারের থেকে অনেকটা কম খরচে করা যায়।
শিশুসাথী প্রকল্প (West Bengal Sishu SaathiScheme) চালু যেখানে বিনামূল্যে শিশুদের হার্ট চিকিৎসার সুযোগ আছে। জন্মগত হৃদযন্ত্রের সমস্যায় আক্রান্ত শিশুদের জন্য শিশুসাথী প্রকল্প এস এস কে এম ও তিনটি বেসরকারি হাসপাতালে বিনা খরচে অস্ত্রোপচারের ব্যবস্থা চালু হয়েছে। এই দপ্তর এর কার্যকারিতা তে। শিশু চিকিৎসার ক্ষেত্রে জোর দেয়া হয়েছে বিশেষভাবে।
অপুষ্টিজনিত কারণে অসুস্থ শিশুদের জন্য সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় প্রথম বার ৩১ টি পুষ্টি পুনর্বাসন কেন্দ্র তৈরি হয়েছে। পূর্ব ভারতের প্রথম এসএসকেএম হাসপাতালে চালু হয়েছে মধুর স্নেহ হিউম্যান মিল্ক ব্যাংক।
মাতৃমৃত্যুর হার ২০ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে এবং প্রাতিষ্ঠানিক প্রসবের হার বেড়েছে ৭৯ শতাংশ। পূর্ব ভারতের প্রথম কর্ড ব্লাড ব্যাংক তৈরি হয়েছে। কলকাতায় স্কুল অফ ট্রপিক্যাল মেডিসিন এর দুই কোটি টাকা ব্যয় করে তৈরি হয়েছে এই ব্যাংক।
প্রসব পরবর্তী কালে নাড়ির রক্ত থেকে স্টেন সেল নামে এক বিশেষ ধরনের কোষ আলাদা করে সংরক্ষণ করা হবে। এই স্টেন সেল পরবর্তীকালে ডায়াবেটিস, কিডনি ও লিভারের অসুখ, পক্ষাঘাত, ক্যান্সারের মতো বিভিন্ন জটিল রোগ সারানোর কাজে লাগবে।
তাছাড়া এই দপ্তরের কার্যকারিতায় আরো অনেক হাসপাতালে রাষ্ট্রীয় স্বাস্থ্য বীমা যোজনা চালু করা হয়েছে। এছাড়া হোমিওপ্যাথিক, আয়ুর্বেদ ইত্যাদি চিকিৎসার ক্ষেত্রে গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে বিশেষভাবে।
Public Health Engineering Department এর বিশেষ কিছু তথ্য:
এই ডিপার্টমেন্টের Minister-in-Charge:
শ্রী পুলক রায় ঠিকানা: 7th floor, নিউ সেক্রেটারিয়েট বিল্ডিং,1 KS, রায় রোড কলকাতা 700001 ফোন নাম্বার: 2248 2130 ফ্যাক্স: 2248 9843 ইমেইল এড্রেস: [email protected] |
এই ডিপার্টমেন্টের সেক্রেটারি:
শ্রী সুরেন্দ্র গুপ্তা, I.A.S. ঠিকানা: 7th floor, নিউ সেক্রেটারিয়েট বিল্ডিং,1 KS, রায় রোড কলকাতা 700001 ফোন নাম্বার: 2248 6769 ফ্যাক্স: 2248 8233 ইমেইল এড্রেস: [email protected] |
এই ডিপার্টমেন্টের Nodal অফিসার:
শ্রী প্রদ্যুৎ কুমার দাস, Deputy Secretary ঠিকানা: 7th floor, নিউ সেক্রেটারিয়েট বিল্ডিং,1 KS, রায় রোড কলকাতা 700001 ফোন নাম্বার: 2248 6312 ফ্যাক্স: 2248 7911 ইমেইল এড্রেস: [email protected] |
Official Website | Click Here |
Home | Click Here |