Tourism Department of West Bengal: বাংলায় বিশ্বের পর্যটক আকর্ষণের এজেন্সি ডিজিটাল প্রচারে নবান্ন, সমগ্র পশ্চিমবঙ্গ জুড়ে পর্যটন এর বিকাশে অন্যান্য রাজ্যের মত ডিজিটাল মিডিয়ার মাধ্যমে প্রচারে জোর দিতে চাইছে রাজ্য সরকার।
শুধু তাই নয়, দেশের পর্যটক টানতে নেওয়া হচ্ছে নয়া উদ্যোগ। পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের পর্যটন দপ্তরের তরফ থেকে।
West Bengal Tourism Department:
বাংলার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, মনমুগ্ধকর পরিবেশ, মানুষকে আকৃষ্ট করবেই করবে। সবুজ ঘেরা ধানক্ষেত, গ্রাম বাংলার সুন্দর প্রকৃতি, সমুদ্র সৈকত পাহাড়ি গ্রাম প্রভৃতি দেখার জন্য পর্যটকদের ভিড় একেবারে উপচে পড়ে।
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকার পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য বাংলাকে আন্তর্জাতিক ধারায় নতুন করে তুলে ধরলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
পর্যটন কেন্দ্রে আরো বিনিয়োগ, পর্যটন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পে যুক্ত করা পর্যটনের পরিকাঠামো আরও উন্নত করার জন্য পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের দপ্তর আরো বেশি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে চলেছে।
পর্যটন মন্ত্রণালয়ের মতে ২০১৫ সালে বিদেশি পর্যটক আগমনের ক্ষেত্রে বাংলার স্থান ছিল পঞ্চম এবং দেশি পর্যটক আগমনের ক্ষেত্রে স্থান ছিল অষ্টম। ২০১১ সালের তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পর উভয় ক্ষেত্রেই অপূর্ব উন্নতি হয়েছে।
-
-
পশ্চিমবঙ্গের জমি সংক্রান্ত আইন ও সম্পত্তি ভাগাভাগি আইন জেনে নিন
-
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীণ নামের তালিকা, নতুন তালিকায় নিজের নাম দেখুন
-
-
-
-
জমি কেনার জন্য লোন কিভাবে পাবেন আর কি কি করতে হবে, সবকিছু জেনে নিন
-
পশ্চিমবঙ্গ ভূমি আইন ও ভুমির তথ্য অনলাইনে জেনে নিন বাড়িতে বসে
Tourism Department of West Bengal এর কাজ:
রাজ্যের অর্থ দপ্তরের উন্নতির সঙ্গে সঙ্গে পর্যটন দপ্তরের উন্নতি ও তৃণমূল সরকারের মূল লক্ষ্য ছিল এবং তা লক্ষণীয়। তাছাড়া রাজ্য সরকারের পরিকল্পনা অনুযায়ী ২০২০ সালের মধ্যে পর্যটকদের জন্য ১০,০০০ ঘর তৈরি করার কথা।
তাছাড়া মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের অনুপ্রেরণায়, উত্তরবঙ্গে পর্যটকদের জন্য ১৯ টি নতুন পর্যটন কেন্দ্র চালু করতে চলেছে পশ্চিমবঙ্গ পর্যটন দপ্তর। এর জন্য খরচ হচ্ছে মোট ২৫ কোটি টাকা।
পুরনো পর্যটন কেন্দ্র গুলি সংস্কারের পাশাপাশি বেশকিছু আন্তর্জাতিক মানের নতুন পর্যটন কেন্দ্র তৈরীর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। একদিনে একসঙ্গে ২০০ পর্যটক এই নতুন কেন্দ্রগুলির প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারবেন।
রত্নেশ্বর ঝিল, পশ্চিমবঙ্গের সাতক্ষীরা, খুশিয়া উদ্যান, লাটাগুড়ি দিঘি, মধুবনী পার্ক, মঙ্গলবাড়ী, রামসাই, মাওলি, মূর্তি, জল্পেশ মন্দির, টিলাবারি, বাটারি, জটিলেশ্বর মন্দির, নতুন কিছু পুরোনো মিলে উত্তরবঙ্গে অনেকগুলি নতুন পর্যটন কেন্দ্র আসছে।
বাংলার পর্যটন শিল্প প্রসারের জন্য রাজ্য পর্যটন দফতর রাজ্যজুড়ে বেশকিছু পদক্ষেপ গ্রহণ নিয়েছে। পর্যটন বিভাগের নতুন স্লোগান- এক্সপেরিয়েন্স বেঙ্গল: দ্য সুইটেস্ট পার্ট অফ ইন্ডিয়া (Experience Bengal: The Sweetest Part of India)।
বাংলা সম্পদ সৌন্দর্যের ডালি নিয়ে রাজ্যের বাইরে ও পাড়ি দিয়েছে রাজ্য পর্যটন দপ্তর। প্রতিটি রাজ্যে গিয়ে রোড শো করে বাংলার চোখ জুড়ানো প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, কৃষ্টি, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে অভিযান হায়দ্রাবাদ, দিল্লী, চন্ডিগড় এর আয়োজন করেছে যা বেশ সফল হয়েছে।
রাজ্য পর্যটন মন্ত্রী, গৌতম দেব জানিয়েছেন, “বাংলাকে বিশ্বের দরবারে প্রদর্শন করায় মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর মূল উদ্দেশ্য বাংলাকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে বিশ্ববাংলা ব্র্যান্ড (Biswabangla brand) তৈরি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী, তার নির্দেশে বাংলার মধ্যে দিয়ে বাংলার যা কিছু সুন্দর তাকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরতে হবে।”
সেই নির্দেশ অনুযায়ী রাজ্যে রাজ্যে গিয়ে বাংলার যা কিছু সৌন্দর্য, তার সম্পর্কে পরিচিত করতেই এই রোড শো এর আয়োজন। দিল্লি, মুম্বাই, চেন্নাই ও বেঙ্গালুরু শহর ছাড়াও ছোট শহর গুলো এখন রাজ্য পর্যটন দপ্তরের প্রধান লক্ষ্য। সমীক্ষা অনুযায়ী এই শহর থেকে প্রতিবছর বহু মানুষ বেড়াতে যান। সম্মিলিত ভাবে দেশের প্রধান পাঁচটি বড় শহর এর থেকেও বেশি।
Tourism Department of West Bengal এর ওয়েবসাইট:
এই ডিপার্টমেন্টের ওয়েবসাইটটি হল: www.wbtourism.gov.in এই ওয়েবসাইটের মধ্যে দিয়ে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের পর্যটন কেন্দ্র সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়।
Tourism Department এর ওয়েবসাইটের কাজ:
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের পর্যটন দপ্তরের www.wbtourism.gov.in এই ওয়েবসাইটের মধ্যে দিয়ে পর্যটন কেন্দ্র গুলির উন্নয়ন প্রকল্প কার্যকারিতা সম্পর্কে অবগত থাকা যায়।
কোন পর্যটন কেন্দ্রে কি কি নতুনত্ব যোগ করা হয়েছে, এবং পর্যটকদের সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের এই দপ্তর কি সুযোগ সুবিধা দিতে চলেছে সে বিষয়ে অবগত থাকা যায়।
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের এই ডিপার্টমেন্টের তৎপরতায় পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন পর্যটক কেন্দ্র গুলি আরও বেশি আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে দিন দিন।
কলকাতা থেকে সুন্দরবন, ডুয়ার্স, দার্জিলিং, সমুদ্র সৈকত, পাহাড়, পর্বত ইত্যাদি পর্যটন কেন্দ্র গুলি পর্যটকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করার জন্য আগের তুলনায় অনেক বেশি উন্নত হয়েছে। সে ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের এই দপ্তর এবং মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের তৎপরতায় এগুলি সম্ভব হয়েছে।
সপ্তাহের শেষে অথবা বছরের শেষে কাজের ফাঁকে একটু বেড়িয়ে আসার চিন্তাভাবনা সকলেরই থাকে। অল্প খরচ এবং কাছেপিঠে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার জন্য অনেকেই মুখিয়ে থাকেন।
সেক্ষেত্রে পর্যটন কেন্দ্র গুলি যেমন রাজ্যের অর্থনৈতিক ব্যবস্থাকে উন্নত করে, তেমনি সাধারণ মানুষের ঘোরার জায়গা হিসেবে মনমুগ্ধকর পরিবেশ সৃষ্টি করে।
পর্যটকদের থাকার ব্যবস্থা, তাদের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য সুযোগ সুবিধা, সবকিছুর জন্য এই ডিপার্টমেন্টের কার্যকারিতা চোখে পড়ার মতো। তাছাড়া পশ্চিমবঙ্গের পর্যটন কেন্দ্র গুলি জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এখানকার পর্যটন স্থান গুলি দেশে এবং বিদেশে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। বিদেশি পর্যটকদের আনাগোনা বেড়েছে আগের তুলনায় অনেক বেশি।
এছাড়া সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে পর্যটন কেন্দ্র গুলির প্রচার চলছে পুরোদমে। এর মাধ্যমেও অনেক পর্যটক বাংলার সৌন্দর্য সম্পর্কে জানতে পারছেন এবং সেই সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য ছুটি কাটানোর জায়গা হিসেবে বাংলাকে বেছে নিচ্ছেন।
Tourism Department of West Bengal এর কিছু তথ্য:
এই ডিপার্টমেন্টের মিনিস্টার অফ স্টেট, (Independent Charge): শ্রী ইন্দ্রনীল সেন ঠিকানা: New Secretariat building, Block-A 3rd floor, 1 KS রায় রোড, কলকাতা 700001 ফোন নাম্বার: 22 6283 31 ফ্যাক্স: 22 6283 31 ইমেইল এড্রেস: [email protected] |
এই ডিপার্টমেন্টের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি:
শ্রীমতি নন্দিনী চক্রবর্তী, I.A.S. ঠিকানা: New Secretariat building, Block-A 3rd floor, 1 KS রায় রোড, কলকাতা 700001 ফোন নাম্বার: 22 1444 27 ফ্যাক্স: 2214 4695 ইমেইল এড্রেস: [email protected] |
এই ডিপার্টমেন্টের Nodal অফিসার:
শ্রী সুবীর কুমার চ্যাটার্জী, Special Officer ঠিকানা: New Secretariat building, Block-A 3rd floor, 1 KS রায় রোড, কলকাতা 700001 ফোন নাম্বার: 2262 8418 ফ্যাক্স: 2262 8418 ইমেইল এড্রেস: [email protected] |
Official Website | Click here |
Home | Click here |
স্যার, বেহালা পূর্ব বিধানসভার অন্তর গত কেএমসি বড়ো ১৬ এলাকায় প্রায় দুই একরের জলাশয় আছে।জলাশয়টি দেবোত্ত বলে সবাই জানে। পাশে ডায়মনড হারবার রোডে একটি জাগ্রত পঞ্চানন বাবার মন্দির ও আছে।জলাশয়টি কেএমসি অধিগ্রহণ করলেও দেখভালের অভাবে দূষিত হয়ে পরছে। জলাশয় টি কেন্দ্র করে পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলা সম্ভব। আমাদের অনুরোধ, যদি গুরুত্ব দিয়ে বিষয় টি বিবেচনা করেন সাধারণ মানুষ সহ জলাশয়টি দূষনের হাত থেকে রক্ষা পাবে। ধন্যবাদ। ফোন নং ৯৪৩২৯৪১৯২৫. ঠিকানা -১১০, পূর্ব বড়িষা গভ: কলোনি। পোস্ট অফিস: ঠাকুরপুকুর। পিন নম্বর:৭০০০৬৩.