ডিজিটাল ইন্ডিয়া যোজনা 2024: উদ্দেশ্য কি? লাভ ও রোজগার

Digital India Yojana 2024: ডিজিটাল ইন্ডিয়া যোজনা কি? এই প্রকল্পের উদ্দেশ্য কি? কি কারণে শুরু করা হয় ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশন? দেশের উন্নতিতে ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশন এবং মেক ইন ইন্ডিয়া মিশন কতটা যোগদান দিয়েছে? জানুন সবকিছু!

অনলাইন সেবার উন্নতি এবং ইন্টারনেট সংযোগের গতি বৃদ্ধির মাধ্যমে নাগরিকদের জন্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে সরকারী পরিষেবাগুলি সহজলভ্য করার জন্য ভারত সরকার ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশনের কাজ শুরু করে। প্রযুক্তির দ্বারা দেশকে ডিজিটালভাবে ক্ষমতায়ন করাও এর অন্যতম লক্ষ্য।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী (PM Narendra Modi) ডিজিটাল ইন্ডিয়া গঠনের লক্ষ্য নিয়ে ১ জুলাই ২০১৫ এ প্রচারণাটি শুরু করেছিলেন। ডিজিটাল ইন্ডিয়া ক্যাম্পেইন (Digital India Yojana) আরম্ভ হয় ২০১৫ সালের ১ জুলাইয়ে। সরকারী মন্ত্রনালয়, ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সহায়তায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী চালু করেছেন এই ক্যাম্পেইনটি।

ডিজিটাল ইন্ডিয়া যোজনা: উদ্দেশ্য কি? লাভ এবং রোজগার - Digital India Yojana
ডিজিটাল ইন্ডিয়া যোজনা 2024: উদ্দেশ্য কি? লাভ ও রোজগার

সুপ্রিয় পাঠক, আমাদের আজকের আলোচনার উদ্দেশ্য ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা। চলুন দেরী না করে মূল আলোচনায় প্রবেশ করা যাক।

বাংলা আবাস যোজনা [নতুন আবেদন পদ্ধতি ও ফর্ম]

ডিজিটাল ইন্ডিয়া কী?

ডিজিটাল ইন্ডিয়া (Digital India)” গ্রামীণ অঞ্চলে উচ্চ-গতির ইন্টারনেট নেটওয়ার্ক সরবরাহের জন্য ভারত সরকার কতৃক গৃহীত একটি উদ্যোগ ছিল। ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশন (Digital India Mission) মেক ইন ইন্ডিয়া (Make in India), ভারতমালা (Bharat Mala), সাগরমালা (Sagar Mala), স্টার্টআপ ইন্ডিয়া (Startup India), ভারতনেট (Bharatnet), এবং স্ট্যান্ডআপ ইন্ডিয়া (Standup India) সহ অন্যান্য সরকারী প্রকল্পগুলির মতই আরেকটি সুবিধাভোগী প্রকল্প হিসেবে ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্পের সূচনা হয় ২০১৫ সালের ১ জুলাই।

আর প্রকল্পের সূচনা করেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। যার উদ্দেশ্য দেশের সকল স্তরে ডিজিটাল পদ্ধতি চালু করা, যাতে করে সেবা ও জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি পায়। এনালগ পদ্ধতি থেকে দেশ সর্বক্ষেত্রে ডিজিটালাইজড সেবার আওতায় আসে।

স্বাস্থ্য সাথী কার্ড আবেদন ও রেজিস্ট্রেশান পদ্ধতি অনলাইন

ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশন মূলত তিনটি ক্ষেত্রে বিশেষভাবে জোর দেয়:

প্রতিটি নাগরিকের উপযোগী করে ডিজিটাল অবকাঠামো সরবরাহ করা, যাতে করে দেশের প্রতিটি নাগরিক চাইলেই সরকারী প্রশাসনিক সেবাগুলো হাতের নাগালে তাদের চাহিদা অনুযায়ী পেতে পারেন। এই প্রকল্পের অন্যতম উদ্দেশ্য হচ্ছে প্রতিটি নাগরিকের ডিজিটাল ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করা।

ইলেকট্রনিক পরিষেবা, পণ্য, উৎপাদন এবং চাকরির সুযোগের ক্ষেত্রে ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্পটি নাগরিকদের চাহিদা ও প্রয়োজন মেটানোর ডিজিটাল সুবিধা প্রদানের লক্ষ্যকে সামনে রেখে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।

দেশের সকল নাগরিকদের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সংযোগের আওতায় আনা, বিভিন্ন স্থানে ফ্রি ওয়াইফাই সুবিধা প্রদান করা, দেশের সর্বত্র দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা নিশ্চিত করা। দেশের সকল নাগরিকদের জন্য ই-গভর্নেন্স সেবা নিশ্চিত করা,সরকারী তথ্য, সরকারী সেবা,

চাকরীর জন্য সার্কুলার, চাকরি প্রাপ্তির উৎস, সহজে আবেদন নিশ্চিত করা ও ফলাফল জানা সহজ এবং দ্রুত করতে ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রকল্পের (Digital India Scheme) সূচনা হয়। দেশের কৃষি ও অন্যান্য উৎপাদন ক্ষেত্রের কাজে গতি আনতে, বিভিন্ন তথ্যপ্রাপ্তি, কাচামালের সহজলভ্যতা, পরিবহন সুবিধা, দামের ওঠানামা, বিক্রয়ের জন্য সঠিক সময় ও পক্ষ নির্বাচন আরও গতিশীল করাও ডিজিটাল ইন্ডিয়াের লক্ষ্য।

এখন কৃষি ও উৎপাদন সংক্রান্ত তথ্যগুলি বিভিন্ন স্যোশাল মিডিয়া, অ্যাপ এবং ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে পাওয়া যায়, ফলে উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে, উৎপাদন সংক্রান্ত সমস্যা ও তথ্যসমূহ সহজেই উৎপাদনকারীর নিকট পৌছে যাচ্ছে, যা সম্ভব হচ্ছে ডিজিটাল বিভিন্ন মিডিয়ার কল্যাণে।

আয়ুষ্মান ভারত যোজনা: বিনামুল্যে চিকিৎসা সেবা প্রকল্প

ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশনের উদ্দেশ্যসমূহ

ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশনের মূলমন্ত্রটি হ’ল ‘পাওয়ার টু এমপাওয়ার’। ডিজিটাল ইন্ডিয়া উদ্যোগের তিনটি মূল উপাদান রয়েছে। এগুলি হল ডিজিটাল অবকাঠামো তৈরি, পরিষেবাগুলির ডিজিটাল বিতরণ এবং ডিজিটাল সাক্ষরতা। সমস্ত গ্রাম পঞ্চায়েতে উচ্চ-গতির ইন্টারনেট সরবরাহ করা।

সমস্ত এলাকায় কমন সার্ভিস সেন্টারে (CSC) সহজে অ্যাক্সেস সরবরাহ করতে। ডিজিটাল ইন্ডিয়া এমন একটি উদ্যোগ যা বিপুল সংখ্যক ধারণা এবং চিন্তাকে একক, ব্যাপক দৃষ্টিভঙ্গির সাথে সংমিশ্রিত করে যাতে তাদের প্রত্যেককে বৃহত্তর লক্ষ্যের অংশ হিসাবে দেখা যায়।

ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রোগ্রাম অনেকগুলি বিদ্যমান স্কিমগুলিকে পুনর্গঠন করার দিকেও জোর দেয় যা একটি সিঙ্ক্রোনাইজড পদ্ধতিতে প্রয়োগ করা যেতে পারে।

সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা কি? এই যোজনার লাভ কিভাবে নেবেন ও আবেদন পদ্ধতি

ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশনের সুবিধা ও অর্জনসমূহ:-

ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশন (Digital India Mission) এমন একটি উদ্যোগ যা দেশের গ্রামীণ অঞ্চলগুলিকে উচ্চ-গতির ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করার পরিকল্পনাকে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে কাজ করে চলেছে। ডিজিটালাইজড দেশ গঠনের মিশনে, বিশ্বব্যাপী শীর্ষ দেশগুলির মধ্যে ভারত শীর্ষে রয়েছে এবং ২০২২ সাল নাগাদ ভারতের ডিজিটাল অর্থনীতিটি ১ ট্রিলিয়ন ডলার অতিক্রম করতে পারে।

ডিজিটাল ইন্ডিয়া ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে ই-গভর্নেন্স সম্পর্কিত ইলেকট্রনিক লেনদেনের বৃদ্ধি রয়েছে। ২,৭৪,২৪৬ কিমি অপটিকাল ফাইবার নেটওয়ার্ক ভারত নেট প্রোগ্রামের আওতায় ১.১৫ লক্ষেরও বেশি গ্রাম পঞ্চায়েতকে সংযুক্ত করেছে।

ভারত সরকারের জাতীয় ই-গভর্নেন্স প্রকল্পের আওতায় একটি কমন সার্ভিস সেন্টার (CSC) তৈরি করা হয়েছে যা তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) এর অ্যাক্সেস সরবরাহ করে। কম্পিউটার এবং ইন্টারনেট অ্যাক্সেসের মাধ্যমে, CSCগুলি ই-গভর্নেন্স, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, টেলিমেডিসিন, বিনোদন এবং অন্যান্য সরকারী এবং বেসরকারী পরিষেবাদি সম্পর্কিত মাল্টিমিডিয়া সামগ্রী সুলভে এবং মানসম্মত সামগ্রী সরবরাহ করে।

দেশের প্রতিটি গ্রামকে ডিজিটাল গ্রামে পরিণত করার জন্য সোলার লাইটিং, এলইডি এসেম্বলি ইউনিট, স্যানিটারি ন্যাপকিন প্রোডাকশন ইউনিট এবং ওয়াই-ফাই চৌপালের মতো যুগান্তকারী সুবিধাসমূহের পর্যাপ্ততা নিশ্চিত করার উপর জোর দেওয়া হচ্ছে।

বর্তমানে নাগরিকদের যেকোন পরিষেবা সরবরাহের জন্য ইন্টারনেট ডেটা একটি প্রধান সরঞ্জাম হিসাবে ব্যবহৃত হয় এবং এই কারণে শহর এলাকায় ইন্টারনেট ব্যবহারকারী নাগরিকের সংখ্যা মোট জনসংখ্যার ৬৪%। এই বিপুল পরিমাণ মানুষের কাছে ইন্টারনেট সেবা পৌছে দেওয়াটাও ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশনের একটি বড় অর্জন।

আটল পেনশন যোজনা কি? এই যোজনায় আবেদন কিভাবে করবেন? ও লাভ

ডিজিটাল ইন্ডিয়াের মিশনের চ্যালেঞ্জসমূহ:-

ভারত সরকার ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশনের মাধ্যমে দেশের গ্রামীণ অঞ্চলগুলিকে দ্রুতগতির ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের সাথে সংযুক্ত করার জন্য একটি উদ্যোগ নিয়েছে। ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশন কতৃক গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগের সামনে বেশ কয়েকটি চ্যালেঞ্জ রয়েছে।

অন্যান্য উন্নত দেশগুলোর তুলনায় আমাদের ভারতে ইন্টারনেট ও ওয়াই-ফাই ধীরগতিসম্পন্ন। নতুন আধুনিক প্রযুক্তির সাথে খাপ খাইয়ে নেওয়ার জন্য বেশিরভাগ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে অনেক লড়াই করতে হচ্ছে।
নিরবচ্ছিন্ন ইন্টারনেট অ্যাক্সেসের জন্য প্রাথমিক পর্যায়ের স্মার্টফোনের সীমাবদ্ধ ক্ষমতায় সব ধরনের প্রযুক্তি ফোনের মাধ্যমে ব্যবহার করা সম্ভব হচ্ছেনা।

এছাড়া সকল ধরনের প্রযুক্তিগত সুবিধা ব্যবহারের জন্য প্রয়োজন দক্ষ জনশক্তির যার আমাদের দেশে অনেক অভাব। প্রযুক্তি আমাদের সকল কাজে যেমন গতি এনেছে, এর উদ্দেশ্য জনকল্যাণ ও দেশের উন্নয়নসাধন, কিন্তু অপরিণামদর্শী ব্যক্তি ও সংগঠনের কল্যাণে ডিজিটাল অপরাধের মাত্রা ক্রমবর্ধমান হারে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

এসব অপরাধের তদন্ত ও নিরীক্ষণ করতে প্রায় দশ লক্ষ সাইবার সিকিউরিটি বিশেষজ্ঞদের সন্ধান করা প্রয়োজন যার জন্য প্রচুর অর্থ এবং উন্নত প্রযুক্তির সহায়তা এবং দক্ষ জনবল প্রয়োজন। ডিজিটাল ইন্ডিয়াের লক্ষ্য সবার কাছে ডিজিটাল সেবা পৌছে দেওয়া হলেও ব্যবহারকারীর শিক্ষার অভাব এক্ষেত্রে সেই উদ্দেশ্যকে বাধাগ্রস্থ করছে।

ডিজিটাল ইন্ডিয়া মিশনের ইনিশিয়েটিভস

ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রচারের আওতায় সরকার অনেক উদ্যোগ নিয়েছে। নীচে আলোচনা করা হয়েছে এরকম কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ উদ্যোগ, ই-হাসপাতাল – এটি একটি হাসপাতাল পরিচালন তথ্য সিস্টেম (HMIS) যা একটি ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে রোগীদের, হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের সাথে সংযোগ স্থাপনের এক সমন্বিত সমাধান।

২০২১ সালের ফেব্রুয়ারি অবধি ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রচারের আওতায় ৪২০ টি ই-হাসপাতাল প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। ই পাঠশালা – এনসিইআরটি দ্বারা বিকাশিত, ই-পাঠশালা ওয়েবসাইট এবং মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে পাঠ্যপুস্তক, অডিও, ভিডিও, সাময়িকী এবং বিভিন্ন প্রিন্ট এবং অন-প্রিন্ট উপকরণ সহ সমস্ত শিক্ষাগত ই-সংস্থান প্রচার করে এবং প্রচার করে।

ভীম (BHIM) – অর্থের জন্য ভারত ইন্টারফেস এমন একটি অ্যাপ্লিকেশন যা পেমেন্ট লেনদেনগুলিকে ইউনিফাইড পেমেন্ট ইন্টারফেস (ইউপিআই) ব্যবহার করে সহজ, সহজ এবং দ্রুত করে তোলে।

ডিজিটাল ইন্ডিয়া অভিযানের প্রভাব

২০১৫ সালে আরম্ভ হওয়ার পর থেকে ডিজিটাল ইন্ডিয়া প্রচারটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে তার প্রভাব ফেলেছে। ই-পোস্ট অফিস -গ্রামীণ অঞ্চলে প্রায় ১২০০০ পোস্ট অফিস শাখা সংযুক্ত করা হয়েছে।
মেক ইন ইন্ডিয়া উদ্যোগটি ভারতের বৈদ্যুতিন উৎপাদন খাতে উন্নতি করেছে

ডিজিটাল ইন্ডিয়া পরিকল্পনা ২০২৫ সালের মধ্যে জিডিপিকে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বাড়িয়ে তুলতে পারে।

স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষাখাতেও অগ্রগতি পাওয়ার জন্য মিশনের বাস্তবায়ন জোরদার করা হয়েছে। ডিজিটাল ইন্ডিয়া গঠনে অনলাইন অবকাঠামোগত উন্নতি দেশের অর্থনীতিকে উন্নত করবে এমনটাই আশা করা যায়।

উপসংহার

ডিজিটাল ইন্ডিয়া গঠনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী অনেকগুলো মিশন হাতে নিয়েছেন,,যার কাজ চলমান রয়েছে। এগুলোর সঠিক বাস্তবায়ন ভারতের নাগরিকদের জীবনমান উন্নত করার পাশাপাশি বিশ্বে উন্নত দেশ হিসেবে ভারতকে দ্রুতই পরিচিত করে তুলবে আশা করা যায়।

সুপ্রিয় পাঠক, আমাদের লেখার উদ্দেশ্য থাকে ভারত সরকারের উন্নয়ন প্রকল্প এবং তার অগ্রগতি সম্পর্কে আপনাদের জানানো, যাতে সেগুলো সম্পর্কে আপনারা অবগত হতে পারেন এবং সুবিধাসমূহ উপভোগ করতে পারেন। আশা করি পোস্টটি ভাল লাগলে এ বিষয়ে মন্তব্য করে আমাদেরকে উৎসাহ প্রদান করবেন। আজকের মত এখানেই শেষ করছি। ডিজিটাল ইন্ডিয়া ক্যাম্পেইন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন অফিশিয়াল ওয়েবসাইট (https://digitalindia.gov.in/)

ধন্যবাদ সবাইকে।

HomeClick Here
Official WebsiteClick Here

1 thought on “ডিজিটাল ইন্ডিয়া যোজনা 2024: উদ্দেশ্য কি? লাভ ও রোজগার”

  1. খুব সুন্দর আলোচনা। সমৃদ্ধ হলাম। তবে বাস্তব কিছু সমস্যার বিশদ আলোচনা বিশেষ জরুরি।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top