West bengal Panchayat and Rural development department: পঞ্চায়েত ব্যবস্থা তে বিশ্বসেরা হল বাংলা। কন্যাশ্রীর (Kanyashree) পর পঞ্চায়েত ব্যবস্থার আধুনিকী করণের কাজে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি আদায় করল বাংলা।
পঞ্চায়েতের পরিকাঠামো উন্নয়ন কর্মী অফিসার ও জনপ্রতিনিধিদের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। আর এই কাজে বাংলাকে সর্বোচ্চ রেটিং দিয়েছে বিশ্বব্যাংক (World Bank)।
Panchayat and Rural development department:
পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের আইএসজিপি প্রকল্পের (West Bengal ISGP Scheme) ভার প্রাপ্ত আধিকারিক বলেন, “আইএসজিপি প্রকল্পের রূপায়ণে রাজ্য এর সাফল্যকে বিশ্বব্যাংক স্বীকৃতি দেওয়ায় আগামী দিনে আন্তর্জাতিক ঋণ পেতে সুবিধা হবে।”
প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হওয়ার আগেই বিশ্ব ব্যাংক দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজের অনুমোদন দিয়েছে। আইএসজিপি প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ে ১২০০ কোটি টাকা অনুদান দিয়েছিল। এবং দ্বিতীয় পর্যায়ে ২০০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
২০২২ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে দ্বিতীয় পর্যায়ের কাজ শেষ হওয়ার কথা। বর্তমানে রাজ্যের সমস্ত জেলায় এবং পঞ্চায়েতে এই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। তার পাশাপাশি গ্রামসভার বৈঠকে মানুষের অংশগ্রহণে আগ্রহ বাড়ানোর জন্য টিভি এবং রেডিওতে প্রচার চলছে।
-
যে কোন লোনের জন্য আবেদন করুন অনলাইনে 👇
₹ হোম লোন • ₹ পার্সোনাল লোন • ₹ বাইক লোন • ₹ কার লোন • ₹ বিজনেস লোন • ₹ শিক্ষা লোন -
পশ্চিমবঙ্গের জমি সংক্রান্ত আইন ও সম্পত্তি ভাগাভাগি আইন জেনে নিন
-
প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা গ্রামীণ নামের তালিকা, নতুন তালিকায় নিজের নাম দেখুন
-
-
-
-
জমি কেনার জন্য লোন কিভাবে পাবেন আর কি কি করতে হবে, সবকিছু জেনে নিন
-
পশ্চিমবঙ্গ ভূমি আইন ও ভুমির তথ্য অনলাইনে জেনে নিন বাড়িতে বসে
পঞ্চায়েত এবং গ্রাম উন্নয়ন দপ্তরের (Panchayat and Rural development department) কাজ:
গ্রামীণ বাংলার উন্নয়নের লক্ষ্যে বাংলাকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিলো বিশ্ব ব্যাংক। পঞ্চায়েত গুলি যেসকল প্রকল্পে কাজ করবে, সেই কাজগুলো খতিয়ে দেখবে এক তৃতীয় সংস্থা। যে পঞ্চায়েত সবচেয়ে বেশি ভালো কাজ করবে সেই পঞ্চায়েত কে আরো বেশি অনুদান দেয়া হবে।
গ্রামীণ বেকার যুবকদের স্বনির্ভর করতে “মুক্তিধারা” প্রকল্প:
গ্রামীণ বেকার যুবকদের স্বনির্ভর করতে রাজ্য সরকার একটি নতুন প্রকল্প মুক্তিধারা (Muktidhara Scheme West Bengal) চালু করেছে। আর এই পাইলট প্রকল্প টি অনেক বেশি সাফল্য পেয়েছে। পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী সুব্রত মুখার্জি জানিয়েছেন, “এই প্রকল্প গ্রামবাংলায় অভাবনীয় পরিবর্তন আনবে।”
এই প্রকল্পের আওতায় প্রতিটি গ্রাম পঞ্চায়েতের পাঁচটি করে গ্রুপ থাকবে এবং প্রত্যেকটিতে ১০ জন করে সদস্য থাকবে, তারা দুই পার্সেন্ট সুদে ব্যাংক থেকে ঋণ পাবেন, এবং ৯ পার্সেন্ট সুদ রাজ্য সরকার দেবে। এই প্রকল্প স্বনির্ভর গোষ্ঠী কে পরিকাঠামো তৈরি করতে সহযোগিতা করবে।
যারা মাছ চাষ, পশুপালন, পোল্ট্রি ফার্ম, তৈরি করতে ইচ্ছুক, তাদেরকে প্রশিক্ষণ ও এসবের কাঁচামাল দিয়ে সাহায্য করবে এই দপ্তর। গ্রামাঞ্চলের তরুণদের কর্মসংস্থানের জন্য তাদের আর্থিক সহযোগিতার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে এই দপ্তর এর তরফ থেকে।
বাড়ি তৈরিতে নকশা প্রদান করবে এই দপ্তর:
গ্রামোন্নয়নের চলতি আইন অনুসারে বর্তমানে দোতলা বাড়ি তৈরিতে পঞ্চায়েত, তিনতলা বাড়ি হলে পঞ্চায়েত সমিতি থেকে এবং চারতলা ও তার থেকেও উঁচু বাড়ি হলে জেলা পরিষদ থেকে নকশা অনুমোদন করতে হয়।
বাংলার লক্ষ্য গ্রামীণ সড়ক:
গ্রামাঞ্চলের সড়ক সংযোগ রাজ্য সরকারের সবচেয়ে বড় অগ্রাধিকার। গ্রামের অনেক জায়গায় যেখানে যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই খারাপ ছিল সেখানে সড়ক নির্মাণ হওয়ার পর বাংলার মানুষের অনেক বেশি সুবিধা হয়েছে।
অর্থনৈতিক দুরবস্থার অবসান:
কেন্দ্র সরকার থেকে গ্রাম সড়ক যোজনা আর তহবিল অনেক বেশি কমিয়ে দিয়ে দেওয়া হয়েছে। অতীতে কেন্দ্র সরকার এই সড়ক নির্মাণের সম্পূর্ণ খরচ বহন করত। এবং রাজ্য সরকারের কাজ ছিল শুধুমাত্র সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ করা। কিন্তু বর্তমানে সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ সহ ব্যয় এর শতকরা হার কেন্দ্রকে ৬০% এবং রাজ্যকে ৪০% হিসাবে ভাগ করা হয়েছে।
কিন্তু আর্থিক দুরবস্থা থাকা সত্বেও রাজ্য সরকার সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা আরো বেশি উন্নত করার লক্ষ্যে এগিয়ে চলেছে। গ্রামীণ সড়ক সংযোগ ব্যবস্থা উন্নয়নের জন্য গ্রামীণ অর্থনৈতিক ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। এর ফলে প্রত্যেক পরিবারের আয় বেড়েছে অনেক বেশি, আগের তুলনায়।
কৃষকদের জন্য নতুন অ্যাপ, পঞ্চায়েত এবং গ্রাম উন্নয়ন দপ্তরের:
কৃষকদের বিভিন্ন রকমের অভিযোগ জানানোর জন্য একটি মোবাইল অ্যাপস তৈরি করা হয়েছে, সেই অ্যাপটির নাম হল: “প্রতিকার” অ্যাপ (Pratikar App West Bengal)। অভিযোগ জানানোর ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই সমস্ত প্রশ্নের উত্তর পাবেন অভিযোগকারীরা।
এই অ্যাপটি ব্যবহার করার পাশাপাশি সাধারণ মানুষ চিঠির মাধ্যমেও তাদের অভিযোগ জানাতে পারেন। এছাড়া টোল ফ্রি নাম্বার এ কল করে জানাতে পারেন আপনার অভিযোগ: ১৮০০২০০০৮৬৪
এছাড়াও জব কার্ড ইস্যু, পরিবারগুলির কর্মসংস্থান, শ্রম দিবস বৃদ্ধি, যথাযোগ্য ব্যয়, ইন্দিরা আবাস যোজনা, আনন্দধারা প্রকল্প, বিপণন পরিকাঠামো, রাজ্য হাট, জেলা হাট, ব্লক হাট, অনগ্রসর অঞ্চলের অনুদান তহবিল।
বিভিন্ন রকম উন্নয়নমূলক কর্মসূচির ক্রিটিক্যাল গ্যাপ পূরণ করার জন্য BRGF গৃহীত প্রকল্প গুলির মধ্যে কয়েকটি প্রকল্প হল: অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্র সমূহ, গ্রাম পঞ্চায়েতের পরিকাঠামো, ছোট জনবসতিতে সকল আবহাওয়া উপযোগী রাস্তা, যাত্রী প্রতীক্ষালয়, পানীয় জল, মার্কেট কমপ্লেক্স, ক্যালভার্ট, সম্পূরক পুষ্টি, গার্ড ওয়াল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির জন্য আসবাবপত্রের যোগান ইত্যাদি।
জাতীয় সামাজিক সহায়তা প্রকল্প:
জাতীয় সামাজিক সহায়তা প্রকল্প হল গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রক দ্বারা পরিচালিত একটি কল্যাণমূলক কর্মসূচি। বর্তমানে এনএসএপি এর অধীনে পাঁচটি উপ-প্রকল্প চালু আছে।
#১) ইন্দিরা গান্ধী জাতীয় বার্ধক্য ভাতা প্রকল্প
#২) ইন্দিরা গান্ধী জাতীয় বিধবা ভাতা প্রকল্প
#৩) ইন্দিরা গান্ধী জাতীয় বিশেষভাবে সক্ষম ব্যাক্তিদের ভাতা প্রকল্প
#৪) জাতীয় পরিবার কল্যাণ প্রকল্প
#৫) অন্নপূর্ণা প্রকল্প (খাদ্য ও সরবরাহ দপ্তর পরিচালিত)
তাছাড়া সবকটি গ্রাম পঞ্চায়েতের স্ট্যাটাস চেক করতে পারবেন www.wbprdgpms.in এই ওয়েবসাইটের মধ্যে দিয়ে।
#১) এছাড়া বহুমুখী বীজ প্রকল্প
#২) পশুপালন
#৩) কুমারী কানন প্রকল্পের পুনরুজ্জীবন
Panchayat and Rural development department এর ওয়েবসাইট:
www.wbprd.gov.in এই ওয়েবসাইটের মধ্যে দিয়ে পঞ্চায়েত এবং গ্রামোন্নয়নের প্রকল্প সমস্ত রকমের তথ্যাবলী জানতে পারবেন আপনি।
Panchayat and Rural development department এর ওয়েবসাইটের কাজ:
গ্রামের উন্নতি সাধন এবং পঞ্চায়েতে উন্নতি সাধনের জন্য কি কি পরিকল্পনা প্রকল্প চালু হয়েছে বা হতে চলেছে সে বিষয়ে অনলাইনের মাধ্যমে www.wbprd.gov.in এই ওয়েবসাইটের মধ্যে দিয়ে সমস্ত রকমের তথ্যাবলী জানতে পারা যায়।
পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন এর বিভিন্ন রকমের প্রকল্পের সুবিধা গুলি সম্পর্কে অবগত থাকা যায় ওয়েবসাইটের মধ্যে দিয়ে সার্চের মাধ্যমে।
গ্রাম উন্নয়নের জন্য পঞ্চায়েতের বিভিন্ন রকমের প্রকল্পের মধ্যে দিয়ে মানুষ আজকে কাজ কর্মের মধ্যে, কর্মসংস্থান খুঁজে পাওয়ার পাশাপাশি, স্বাবলম্বী হতে পেরেছে অনেক বেকার মানুষ। পঞ্চায়েত গুলি নিজের মতো করে নানা প্রকল্প হাতে নিচ্ছে।
যেমন অনেক গ্রাম পঞ্চায়েত জল তৈরি করে বোতলে ভরে বিক্রি করছে, আবার কেউ কেউ শালপাতার থালা বানিয়ে বিক্রি করছেন। এর মধ্যে দিয়ে পঞ্চায়েত নিজস্ব রোজগার বাড়িয়ে চলেছে। বিভিন্ন রকম পরিষেবা প্রদানের ক্ষেত্রে আরও উন্নত হচ্ছে পঞ্চায়েতগুলি।
বিশ্বের কাছে এখন রোল মডেল হয়ে উঠেছে (বাংলা) পশ্চিমবঙ্গ, কন্যাশ্রীর মতো আধুনিক পঞ্চায়েত তৈরিতেও সমস্ত বিশ্বকে পথ দেখাচ্ছে বাংলা।
পঞ্চায়েত এবং গ্রামোন্নয়ন দপ্তরের বিশেষ কিছু তথ্য:
এই ডিপার্টমেন্টের Minister-in-charge:
শ্রী সুব্রত মুখার্জি ঠিকানা: Joint Administrative Building, 7th floor, প্লট নম্বর- 7, wingsB, Block- HC7, সল্ট লেক, সেক্টর-lll, কলকাতা 700106 ফোন নাম্বার: 23 35 33 34 ফ্যাক্স: 23 32 33 34 ইমেইল এড্রেস: [email protected] |
এই ডিপার্টমেন্টে মিনিস্টার অফ স্টেট:
শ্রীমতি শিউলি সাহা ঠিকানা: Joint Administrative Building, 7th floor, প্লট নম্বর- 7, wingsB, Block- HC7, সল্ট লেক, সেক্টর-lll, কলকাতা 700106 ফোন নাম্বার: 2335 3335 ফ্যাক্স: 23 35 33 34 ইমেইল এড্রেস: [email protected] |
এই ডিপার্টমেন্টের অ্যাডিশনাল চিফ সেক্রেটারি:
শ্রী এম. ভি. রাও, IAS ঠিকানা: Joint Administrative Building, 7th floor, প্লট নম্বর- 7, wingsB, Block- HC7, সল্ট লেক, সেক্টর-lll, কলকাতা -700106 ফোন নাম্বার: 23 35 55 01/ 23 32 33 34 ফ্যাক্স: 2334 33 34 ইমেইল এড্রেস: [email protected] |
এই ডিপার্টমেন্টের Nodal অফিসার:
শ্রীমতি এশা সেনগুপ্তা, জয়েন্ট সেক্রেটারি ঠিকানা: Joint Administrative Building, 8 th floor, প্লট নম্বর- 7, wingsB, Block- HC7, সল্ট লেক, সেক্টর-lll, কলকাতা 700106 ফোন নাম্বার: 2334 33 34 ফ্যাক্স: ইমেইল এড্রেস: [email protected] |
Official Website | Click Here |
Home | Click Here |